দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় - করণীয় জেনে নিন
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনি খুব সহজেই পেটের গ্যাস ও পেটের ব্যথা নির্মূল করে আনতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কিছু করণীয় বিষয়গুলো অবলম্বন করতে হবে।
সূচিপত্র: দ্রুত পেটের গ্যাস কমাতে করণীয়
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় - করণীয় জেনে নিন
খাওয়া-দাওয়া অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া আমাদের আনন্দ নিয়েও বিষয় হয়ে। তবে অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়া এবং কোন কিছু না খাওয়ার মাধ্যমে আবার ঠিকমতো জীবন-যাপন না করার মাধ্যমে আমাদের পেটের সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
পেটের সমস্যার দিন দিন বেড়ে যাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ভুগতে হয় নানা সমস্যা ও বিরক্ত কর অনেক পেটের ঝামেলায়। পেটে গ্যাস এর মত সমস্যা আমাদের নিত্য দিনের হয়ে থাকে। এর জন্য দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় আমাদের চেয়ে আনতে হবে।
এবং তা জেনে আমাদের পেটে থেকে দ্রুত গ্যাস কমিয়ে আনতে হবে। কেননা পেটের গ্যাস যদি দিন দিন বাড়তে থাকে তবে ঘুরতে পারে নানান সমস্যা। এ কারণে পেটে গ্যাস হলে দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় ও করণীয় হল:
- পেটে গ্যাস হলে আপনি পেটে মাসাজ করার মাধ্যমে পেটের গ্যাস আপনি দূর করতে পারবেন নিজে নিজে। এর জন্য আপনাকে পেটের উপরে মাসাজ করতে হবে হালকা করে। মেসেজ করার মাধ্যমে আপনার বায়ু পথ দিয়ে আপনার পেটের গ্যাস গুলো বের হতে সাহায্য করবে এবং আস্তে আস্তে সেই গ্যাস গুলো বের হয়ে আপনার আপনার পেট গ্যাস মুক্ত হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে যদি গ্যাস হয়ে থাকে তবে সেটি দূর করতে সাহায্য করে। পর্যন্ত পরিমাণে পানি পান করার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে এবং গ্যাস হতেও দেয় না পেটের মধ্যে এর জন্য পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ করুন সবসময়।
- গরম পানি দিয়ে গোসল করা মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে যে কারণে পেটে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হলে গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। আর যদি অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হওয়ার কারণে পেটে ব্যথা হয় তবে একটি ব্যাগের মধ্যে গরম পানি নিয়ে সেটি পেটের মধ্যে হালকা করে চেপে ধরুন তবে গরম পানি টি হালকা গরম হতে পারে।
- ফাইবার যুক্ত খাওয়া অনেক উপকারী এবং আমরা যদি অতিরিক্ত পরিমাণের গ্যাস হলে খাবার তালিকা ফাইবার যুক্ত খাবার রাখি তাহলে আমাদের অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হলে সেটি দূর হতে খুব তাড়াতাড়ি সাহায্য করবে।
- হাঁটাহাঁটি করার মাধ্যমে আমাদের ব্যায়াম এর কার্যকারিতা এবং ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমাদের পেটের গ্যাস দূর হতে সাহায্য করে কেননা হাঁটাহাঁটি করার মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে কার গ্যাস আমাদের বায়ু পথ দিয়ে বের হতে সাহায্য করে।
- জিরা পানি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস দূর হতে পারে কারণ জিরা আমাদের পেটের মধ্যে কার গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে এর জন্য জিরা পানি খেতে পারেন।
- পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে যেমন পেটের গ্যাস কমতে শুরু করে এবং যদি পেটের মধ্যে গ্যাসের কারণে ব্যথা হয় তবে পেটে খাওয়ার মাধ্যমে সেটি সাহায্য করে।
- এবং আপনি চাইলে ডাবের পানি খেতে পারেন এটি গ্যাস কমাতে সাহায্য করে সে কারণে গ্যাস হলে ডাবের পানি খাওয়া ভালো।
- এবং এর সাথে শস্য, তুলসী অথবা পুদিনা পাতা চাবিয়ে কিংবা শরবত করে খেতে পারেন।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় ও করনীয় নিয়ে আলোচনা করেছি এবং নিচে আমরা পেটে গ্যাস হলে আরো যে সকল কিছু করতে পারেন তা নিয়ে আলোচনা করব এবং কোন কোন কারণ এবং লক্ষ্য নিয়ে পেটের গ্যাস হয়ে থাকে তা নিয়ে আলোচনা করা রয়েছে নিজে তা জেনে নিন।
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের ব্যথা বমি হয়। তবে সকল ধরনের ওষুধ যে আমরা খেতে পারবো না পেটে ব্যথা। পেটে কম ব্যথা কমানোর জন্য আমরা যদি ভুল কোন ওষুধ খেয়ে ফেলি তবে আমাদের পেটের ব্যথা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে এবং সাথে রয়েছে।
যে কারণে আমার দেশ সর্বপ্রথম ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আর যদি ডাক্তারের কাছ থেকে ওষুধ লিখে বা খাওয়ার সময় না থাকে তবে আপনি নিচে যে সকল ওষুধ দেওয়া রয়েছে সে সকল ওষুধ খেতে পারেন। এবং ওপর থেকে দ্রুত পেটের ক্যাশ কমানোর উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
উপরের বিষয়গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনার পেটের গ্যাস অতি দ্রুত কমতে সাহায্য করবে। এবং পেটে ব্যথা হলে পেটে ব্যথা কমানোর ওষুধ খেতে পারেন। পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ হল:
- Colimex.
- Simethicone.
- Magaldrate + Simethicone.
পেটের অতিরিক্ত গ্যাস কমানোর জন্য আপনি এই ওষুধগুলো খেতে পারেন এই ওষুধগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আপনার পেটের গ্যাস এবং প্রদাহ ও দূর হবে। তবে ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং অতিরিক্ত ওষুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই অতিরিক্ত গ্যাসের ওষুধ একসাথে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি হয়
আপনার যদি পেটের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হয়ে যায় তবে আপনার বমি হয়ে যেতে পারে এবং মাথা ব্যথার মত মতো সমস্যা হতে পারে। আবার আপনার যদি দীর্ঘ সময় ধরে এমন ধরনের গ্যাস হয়ে থাকে নিয়মিত বা কিছুদিন পরপর তবে আপনার ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে বা আপনার শরীর ফুলে যেতে পারে।
এবং নিয়মিত বা অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হওয়ার মাধ্যমে আপনার পেটে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যথা করতে পারে আবার বেশি সময় ধরে গ্যাস হলে নানা ধরনের সমস্যা কিংবা আলসার এর মতন সমস্যা হয়ে যেতে পারে। যে কারণে স্বাস্থ্য ঠিক রাখুন এবং অতিরিক্ত গ্যাস হয়।
এমন ধরনের খাদ্য ও জীবনযাত্রা থেকে বেরিয়ে আসুন। কেননা পেটে আলসার হলে এটিও নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি এবং পেটের মধ্যে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে এবং পেটের মধ্যে অনেক বেশি জ্বালাপোড়া করে। বিশেষ করে পেটের মধ্যে আলসার করলে গ্যাসের মাধ্যমে কোন কিছু খাওয়ার মাধ্যমে পেটের মধ্যে অনেক বেশি জলে।
যে কারণে পেটের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হলে পেটের মধ্যে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় অবলম্বন করে আপনি আপনার পেটের গ্যাস খুব দ্রুত কমিয়ে আনুন।
সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না
আমরা যদি আমাদের খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারি তবে আমাদের গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা খুব কমে যাবে যে কারণে আমাদের জীবনযাত্রা ও খাওয়া দাওয়ার মান উন্নত ও মানসম্মত করতে হবে। বিশেষ করে সকালবেলায় আমাদের স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে এমন ধরনের খাবার গ্রহণ করতে হবে
যেগুলো তারা আমাদের পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয় না। এবং সকালে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে কেননা সকালবেলার খাবার যদি আমরা পুষ্টির খাবার খাই তবে একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যে লোক সকালবেলায় পুষ্টিকর খাবার খায় তার দিনটি অনেক সুন্দর ও মনোযোগী হয়ে কাটে।
এবং সকালবেলায় পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের কোন ধরনের সমস্যা হবে না এবং গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এজন্য সকালবেলা আপনি যে খাবার খেতে পারেন তা হল:
- আটার রুটি এবং সবজির তরকারি সকালের নাস্তা খাওয়া যেতে পারে।
- ডিম সিদ্ধ করে খাওয়া যেতে পারে তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়া মোটেও ঠিক নয়।
- ওটমিল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে ফাইবার এর পুষ্টি পাওয়া যায় যে কারণে এটি আমাদের সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এবং ক্লান্ত না হতে সাহায্য করে।
- দই খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে হজম শক্তি বৃদ্ধি হতে সাহায্য করে এবং পেটের মধ্যে গ্যাস না হতেও সাহায্য করে যেভাবে সকালবেলায় দই খাওয়া অনেক ভালো।
- কাঠবাদাম সকালবেলায় খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে অনেক পুষ্টি হয় তবে কাঠ বাদাম অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে গ্যাস হতে পারে। তাই চিহ্ন কাঠ বাদাম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- এবং আমরা যদি সকালবেলা টাই ফল দিয়ে শুরু করি তবে সেটি আরো ভালো হয় কেননা ফল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটে তেমন কোন গ্যাস হয় না যদি হয় সেটি তরল ফলের মত।
পেটের গ্যাস কমানোর খাবার
পেটের গ্যাস কমানোর খাদ্য গুলো খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের সাহায্য করবে এবং খুব বেটার গ্যাস কমে যাবে। এবং তার সাথে আমাদের দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় অবলম্বন করতে হবে এবং এ সকল খাদ্য খেতে হবে। এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের গ্যাস দ্রুত কমে যাবে।
সে খাদ্য গুলো আপনি আপনার বাসাতেই পেয়ে যাবেন যেগুলো বাসাতেই সব সময় থাকে এমন ধরনের খাবারের খাবার খাওয়ার মাধ্যমে পেটের গ্যাস কমে যাবে। রুম ঘরোয়া খাদ্য গুলো খাওয়ার মাধ্যমে আপনার পেটের গ্যাস খুব দ্রুত কমবে এর জন্য ও পেটের গ্যাস কমানোর খাদ্য গুলো:
- তুলসি।
- পুদিনা।
- আদা।
- ক্যামোমাইল।
- পেঁপে।
- কলা।
- মৌরি।
- দই।
- জিরা।
এ সকল খাদ্য গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার পেটের গ্যাস কমতে সাহায্য করবে এবং এর সাথে আপনি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন।
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়ার লক্ষণ
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়ার লক্ষণগুলো আমাদের মাঝে নিয়মিত ঘটে যায় তবে আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না যে আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস হয়েছে কিনা। সেজন্য পেটের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হওয়ার লক্ষণ গুলো আমাদের ভালোভাবে জেনে বুঝে মনে রাখতে হবে এবং তাদের পেটের মধ্যে গ্যাস হলেই এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তা হল:
- তখন আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস হয় তখন আমাদের পেইড ফুলে বড় হয়ে যায়।
- আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস হলে আমাদের পেইড সবসময় ভরাভরা লাগে পেটের মধ্যে গ্যাস থাকার কারণে আমাদের পেট ফুলে থাকে এবং ভরা মনে হয়।
- পেট ভরা এবং পেটের মধ্যে গ্যাস থাকার কারণে আমাদের বমি বমি ভাব হয়।
- আমাদের যখন পেটের মধ্যে গ্যাস ও পেট ভরা থাকে তখন আমরা যদি কোন কিছু খাওয়ার চেষ্টা করি তবে আমাদের সেটি গিলতে সমস্যা হতে পারে।
- ঢেকুর তোলার সময় গন্ধযুক্ত ঢেকুর ওঠে এবং গ্যাস যুক্ত ঔ উঠতে পারে।
- এবং আস্তে আস্তে তীব্র ও অতিরিক্ত পরিমাণে পেটের মধ্যে ব্যথা হতে পারে।
- এবং পেটের মধ্যে জ্বালাপোড়া করতে পারে যেটি গ্যাসের কারণে হতে পারে।
আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস হলে এমন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। এবং এমন ধরনের লক্ষণ লেখা দিলে আপনি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় অবলম্বন করে আপনার পেটের গ্যাস খুব দ্রুত নির্মূল করতে পারে।
পেটের ভিতর থেকে দুর্গন্ধ আসার কারণ কি
অনেক সময় আমাদের পেটের মধ্যে থেকে দুর্গন্ধযুক্ত গন্ধ বের হয় এবং সেটি আমাদের পেটের মধ্যে থেকে আসার কারণে নানা ধরনের চিন্তা হয়ে থাকে। তবে এটি নানা ধরনের কারণে হয়ে থাকেন। যখন আমাদের পেটের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাবার যায় এবং আমরা অসুস্থ কর খাবার গ্রহণ করি।
.webp "পেটের-ভিতর-থেকে-দুর্গন্ধ-আসার-কারণ-কি")
সেটি আমাদের পেটের মধ্যে হজম না হতে পেটে হজমের ব্যাঘাত ঘটিয়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে যেটি আমাদের বিধির মধ্যে থেকে বাইরে অব্দি বোঝা যায়। আবার অতিরিক্ত পরিমাণে বা খারাপ বা অস্বাস্থ্যকর মসলা খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে থেকে দুর্গন্ধযুক্ত গন্ধ বের হয়।
এবং আমাদের খাবারের মধ্যে যে সকল মসলা দেওয়া থাকে সেগুলো যদি ভালোভাবে রান্না না করা হয় তবেও আমাদের পেটের মধ্যে থেকে দুর্গন্ধ আসে। দুর্গন্ধ আসার মূল কারণই হল আমাদের পেটের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর গ্যাস হয়ে যাওয়া যে কারণে আমাদের পেটের মধ্যে থেকে দুর্গন্ধ আসে।
এমন ধরনের মেয়ের দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাস যদি আপনার পেটের থেকে আসে তবে আপনি গ্যাস কমানোর উপায় খাওয়ার মাধ্যমে এ গ্যাস দূর করতে পারবেন এবং এমন ধরনের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
টক দই খেলে কি গ্যাস কমে
আপনার পেটের মধ্যে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস হয় তবে আপনি টক দই খাওয়ার মাধ্যমে আপনার পেটের গ্যাস দূর করতে পারবেন পেটের মধ্যে গ্যাস দূর করার জন্য টক দই অনেক উপকারী এবং অন্যান্য বিষয়ের জন্য টক দই অনেক উপকারী। টক দই খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
গ্যাস ও অন্যান্য সমস্যা দূর করে এবং আমাদের পেটের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এবং আমাদের পেটের মধ্যেকার হজম শক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস ও অন্যান্য সংস্থা থেকে আমাদের পেট খেয়ে দূরে রাখে যে কারণে টক দই খাওয়া আমাদের জন্য উপকারী।
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে এক সময়েই একসাথে অতিরিক্ত পরিমাণে টক দই খাওয়া মোটেও উচিত নয়। এবং আপনার পেটে যদি গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে এবং আপনি গ্যাস দূর করার জন্য দ্রুত গ্যাস পেটের গ্যাস দূর করার উপায় অবলম্বন করতে পারেন। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে পারেন।
আমাদের পরামর্শ
আমাদের জীবনযাত্রার মান যদি আমরা উন্নত ও স্বাস্থ্য সমৃদ্ধ করি তবে আমাদের পেটের মধ্যে যে সকল নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তা কিছুটা হলেও কমবে। যে কারণে আমাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করতে হবে। এবং আপনার যদি পেটের মধ্যেই গ্যাস সৃষ্টি হয় এবং ব্যথা হয়।
তবে আপনি উপরের ওষুধ গুলো খেতে পারেন। এবং উপরের করণীয় অনুযায়ী আপনার পেটের গ্যাস দূর করতে পারেন। তবে ওষুধ গ্রহণ এর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। এবং পেটের মধ্যে বেশি ব্যথা ও গ্যাস হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url